রোগ আরোগ্যের রত্ন-যন্ত্র ও কবচঃ
রোগের নাম রত্ন যন্ত্র কবচ
- অর্শ নীলা/গোমেদ অপরাজিতা দক্ষিণাকালী
- অগ্নিদগ্ধ প্রবাল মং বগলা মুখী
- অস্থির রোগ চনী/নীলা সং ইন্দ্র
- অস্থির টিউমার গোমেদ ছ্রীং বরাহ
- অর্ব্বুদ নীলা/শ্বেতপ্রবাল শ্রীং সূর্য্য
- কণ্ঠে ক্যান্সার পান্না ক্রীং নীলতারা
- অণ্ডকোষের/পীড়া মুক্তা হ্রীং কনকধারা
- অনিদ্রা চুনী/গোমেদ কৃষ্ণা ত্রিপুরাসুন্দরী
- অন্ত্রপীড়া পীতপোখরাজ হ্রীং তারা
- অন্ত্রে ক্যান্সার প্রবাল/পোখরাজ নীলতারা হ্রীং
- পাকস্থলীতে ব্যাথা পীতপোখরাজ অন্নপূর্ণা করুণাময়ী
- পাকস্থলীতে ক্যান্সার পোখরাজ/চুনী শ্যামা শ্যামা
- একশিরা নীলা শৌং শ্মশানকালী
- টন্সিল মুক্তা/পান্না চন্দ্র কৃষ্ণা
- আকস্মিক দুর্ঘটনা প্রবাল গোবিন্দ কৃষ্ণাষ্টক
- আমাশয় পীত পোখরাজ প্রবাল ছিন্নমস্তা তারা
- আমরাত ক্যাটস্ আই হ্লীং কন্যাণেশ্বরী
- বিসর্প ক্যাটস্ আই/নীলা কালী কালী
- মূত্রাশয়ে পাথর চুনী সূর্য্য ইন্দ্র
- মূত্রাশয়ে যন্ত্রনা প্রবাল ইন্দ্র অগ্নি
- মূত্রাশয়ে ক্যান্সার নীলা/গোমেদ কালভৈরবী কালী
- মলদ্বারে ক্যান্সার মুক্তা/নীলা ভৈরবী বিদ্যা
- চর্ম্মপীড়া ক্যাটস্ আই ধূমাবতী মহাকালী
- উদরী মুক্তা/পোখরাজ শ্রৌং ভগবতী
- উদরাময় গোমেদ স্ত্রীং ছিন্নমস্তা
- উপদংশ নীল/চুনী বরুণ অশোকা
- নাসিকার রোগ হীরা ইন্দ্র অগ্নি
- বুকে ব্যথা পান্না শ্রী কালী
- শ্বাসনালীতে ক্যান্সার শ্বেত পোখরাজ সং ভুবনেশ্বরী
- হাঁপানি মুক্তা/পান্না অন্নদা সিদ্বেশ্বরী
- ফুস্ফুসে ক্যান্সার পান্না/গোমেদ নলেশ্বরী যমুনা
- জিহ্বায় ক্যান্সার পান্না/প্রবাল সর্ব্বেশ্বরী কর্পূরগন্ধা
- লিভার ক্যান্সার পোখরাজ/নীলা হ্রীং ধনদা
- হর্টে ক্যান্সার পান্না নীল সরস্বতী সুন্দরী
- পিত্তথলীতে ক্যান্সার চুনী দুর্গা দুর্গা
- গণোরিয়া প্রবাল/চুনী/হীরা ধূমাবতী ইন্দ্র
- জরায়ুতে ক্যান্সার হীরা/পান্না কামাখ্যা ত্রীং
- লিঙ্গে ক্ষত হীরা/মুক্তা ত্রীং ভুবনেশ্বরী
- ধ্বজভঙ্গ হীরা/চুনী কামাখ্যা হ্রীং
- কুষ্ঠ হীরা/মুক্তা ছিন্নমস্তা হ্লীং
- নেত্র রোগ চুনী সূর্য্য ইন্দ্র
- দৃষ্টিহীনতা মুক্তা/নীলা শ্যামা শ্রীং
- জন্ডিস্ পীত পোখরাজ নীলসরস্বতী স্ত্রীং
- বাত চুনী/নীলা বিশল্যকরণী শ্যামা
- মৃগীরোগ নীলা/গোমেদ নীলতারা সরস্বতী
- যক্ষ্মা শ্বেত প্রবাল/মুক্তা নীল সরস্বতী অট্টহাসা
বিঃদ্রঃ- এই সব ব্যাধি মুক্তির রত্ন, যন্ত্র ও কবচ আমি পেয়েছি কামাখ্যাতে বাস করবার কালে এক ভৈরবীর কাছ থেকে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আমাকে পরীক্ষা করে এই তথ্যসমূহ উদার হৃদয়ে দান করেন। ইনি ছিলেন ললামভূতা অপাপবিদ্ধা সাধিকা।এককালে কোলকাতার একটি নামকরা বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শেখেন। জ্যোতিষ ও তন্ত্রশাস্ত্রে ছোটবেলা থেকেই মন। নিজের অমতে পিতা অর্থলোভে এক অপগণ্ডের সঙ্গে বিয়ে দেন। বিয়ের ছয় মাসের মধ্যে স্বামী পলাতক হন। এই নারী দিব্য জীবন লাব করবার জন্য একাকিনী বেরিয়ে পড়েন ভারততীর্থ ঘুরতে। চট্টগ্রামে চন্দ্র পর্বত থেকে শুরু করে গোমুখ পর্যন্ত বিচরণ করেন। তারাপীঠে ১২ বছর বাস করে আসেন কামাখ্যাতে। সেখানে নির্জন এক খুপরীতে থাকতেন।